পঞ্চগড় প্রতিনিধি :
২০১৫ সালের ৩১ জুলাই মধ্য রাতে বাংলাদেশ-ভারত স্থল সীমান্ত চুক্তির মাধ্যমে ছিটমহল গুলো দীর্ঘ ৬৮ বছর পর বন্দিদশা থেকে মুক্ত হয় বিলুপ্ত ছিটমহল বাসিন্দারা।
ছিটমহল বিনিময়ের এই দিনটিকে ‘ছিটমহলের স্বাধীনতা দিবস কিংবা ছিটমহল বিনিময় দিবস নামে জাতীয় দিবস হিসেবে অন্তর্ভূক্ত করার দাবি জানিয়েছেন পঞ্চগড়ের বিলুপ্ত ৩৬ টি ছিটমহলের বাসিন্দারা।
বুধবার দুপুরে পঞ্চগড়ের বিলুপ্ত ৩৬টি ছিটমহলের সহ¯্রাধিক বাংলাদেশীরা পঞ্চগড় জেলা আওয়ামীলীগের কার্যালয়ের সামনে থেকে একটি র্যালী বের করে।
র্যালিতে উপস্থিত ছিলেন পঞ্চগড় সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আমিরুল ইসলাম, গাড়াতি ছিটমহলের সাবেক চেয়ারম্যান মফিজার রহমান,নাজিরগঞ্জ ছিটমহলের সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল খালেক,
পুঠিমারী ছিটমহলের সাবেক চেয়ারম্যান তছলিমউদ্দীন,দহলা খাগড়া ছিটমহলের সাবেক চেয়ারম্যান রাব্বুল আলম,মফিজার রহমান ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ মোঃ নুরুল্লাহসহ বিলুপ্ত ছিটমহলের অধিবাসীরা অংশ নেন।
র্যালিটি শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে গিয়ে শেষ হয়। র্যালী শেষে পঞ্চগড়ের বিলুপ্ত ছিটমহলের নেতারা ছিটমহল বিনিময়ের দিনটিকে ছিটমহল বিনিময়
দিবস ঘোষানা করার দাবিসহ বিলুপ্ত ছিটমহলে গড়ে উঠা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো এনটিআরসিএ’র শর্ত শিথিল করে এমপিওভুক্ত করণের দাবিতে প্রধানমন্ত্রী বরাবরে স্মারকলিপি প্রদান করেন। এসময় স্মারকলিপি গ্রহণ করেন জেলা প্রশাসক সাবিনা ইয়াসমিন।
আজকের স্বদেশ/জুয়েল
সম্পাদক ও প্রকাশক গোলাম সারোয়ার, বার্তা সম্পাদক জুয়েল আহমদ।
ই-মেইল: ajkershodesh@gmail.com
প্রধান কার্যালয়: ব্যাংক প্লাজা, রানীগঞ্জ বাজার, জগন্নাথপুর, সুনামগঞ্জ।