মোঃ আবুল কালাম জাকারিয়া, জামালগঞ্জ প্রতিনিধিঃ
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন অসাম্প্রদায়িক নেতা, তার কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা উনার আর্দশকে সামনে রেখে দেশের মানূষের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রনালয় থেকে এবং সমাজ কল্যান মন্ত্রনালয় থেকে সোলার ও নগদ অর্থ দেওয়া হয়েছে।
এ অবদান আমার নয় সবটুকু জননেত্রী শেখ হাসিনার আমি শুধু উনার প্রতিনিধি হিসেবে আপনাদের কাছে পৌছে দেওয়ার দায়িত্ব নিয়েছি। উন্নয়ন সকলের প্রচেষ্টায় করতে হয়, কে ছোট কে বড় সেটা ভাবার বিষয় নয়, সবাই মিলে উন্নয়ন করতে চাই। উন্নয়নের মুল চাবিকাঠি শিক্ষা, শিক্ষায় যে জাতী অগ্রসর সে জাতী অনেক উন্নত হয়। প্রয়াত পার্লামেন্টারিয়ান সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত বলে ছিলেন, বাঘে ধরলে ছাড়ে, শেখ হাসিনা ধরলে ছাড়েনা।
জনেনত্রী শেখ হাসিনা অন্যায় এবং দূর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো র্টলায়েস্ন। দূর্নীতি যেই করবে তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাড়াতে হবে, আজকের এই সভায় আমরা প্রতিজ্ঞা করি নিজেও দূর্নীতি করবনা কাউকেও দূর্নীতি করতে দেবনা।
প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ট নেতৃত্বর কারনে দেশের কৃষক শ্রমিকের ছেলেরা আজ বিভিন্ন সেক্টরে চাকরী পাচ্ছে, বাংলাদেশে অনেক উন্নয়ন হয়েছে। প্রতিটি গ্রামে গ্রামে বিদ্যুৎ পৌছে যাওয়ায় আমাদের মায়েরা এখন হারিকেন কুপির কথা ভুলে গেছে।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন বঙ্গবন্ধু মোড়াল নয়, আমার দেশের গরীব দুঃখী মানুষের জন্য গৃহনির্মাণ করে দিন তারা আমার বাবার জন্য দোয়া করবে। মুজিববর্ষ উপলক্ষে প্রতি গ্রামে একটি করে তিন লক্ষ টাকার ঘর পাবে।
স্বাধীনতার পর অনেক সরকার এসেছে কোন সরকার এত উন্নয়ন করে নাই আপনারা সকলে দোয়া করবেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে যেন আল্লাহ তায়ালা বেহেশত নসিব করেন, এবং মানবতার মা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে যেন আল্লাহ দীর্ঘায়ু দান করেন
আজ বৃহস্পতিবার সুনামগঞ্জ জেলার জামালগঞ্জ উপজেলায় এডভোকেট শামীমা শাহরিয়া এম পি র ব্যাক্তিগত ঐচ্ছিক তহবিল ও ত্রান মন্ত্রনালয়ের বরাদ্দকৃত সোলার প্যানেল এবং অসহায় দরিদ্রদের মাঝে নগদ অর্থ বিতরন অনুষ্টানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপরুক্ত সভায় এ কথাগুলো বলেন এডভোকেট শামীমা শাহরিয়ার এমপি।
উপজেলা পরিষদ হল রুমে বিতরন অনুষ্টানে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী। সুনামগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মাহমুল হাসান সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদের ভারপাপ্ত চেয়ারম্যান বীণা রানী তালুকদার,
উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান গোলাম জিলানী আফিন্দী রাজু, উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ শরীফ উদ্দিন, উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা ফয়সাল কবির, উপজেলা সাংবাদিক ফোরাম সভাপতি মোঃ ওয়ালী উল্লাহ সরকার,
উপজেলা কৃষকলীগের ভার প্রাপ্ত আহবায়ক শামসুল আলম, সেচ্ছাসেবকলীগের সাবেক সভাপতি আবু তাহের তালুদার প্রমুখ। জানা যায়, উপজেলার একশত উনিশজনের মধ্যে সোলার প্যানেল ও বিয়াল্লিশ জনকে নগদ পাচঁ হাজার টাকার চেক প্রদান করা হয়।
আজকের স্বদেশ/তালুকদার
Leave a Reply