মুফিজুর রহমান নাহিদ::
সিলেটের বিয়ানিবাজারে আধিনাবাঁধ কোনা কর্তৃক আয়োজিত দুটি থানার মধ্যে ফাইনাল খেলা অনু্ষ্ঠিত হয়। খেলাটিতে ডেলাখানি ইস্পোটিং ক্লাব বিয়ানিবাজার থানা বনাম জালালিয়া ইস্পোটিংক্লাব কানাইঘাট থানা অশংগ্রহণ করে।
উক্ত খেলা চলাকালিন সময় রেফার্সের কিছু ভুল সিদ্ধান্তকে কেন্দ্র করে খেলা শেষ পর্যায় দু দলের মধ্যে কথা কাটির নিয়ে একপর্যায় দু দলের মধ্যে সংঘর্ষে রূপ ধারন করে। এতে জালালিয়া ইস্পোটিং ক্লাব ফালজুর কানাইঘাট থানার একাধিক লোক আহত হন।
এর মধ্যে চরজনের অবস্হা খুবই আশংকা জনক। এদেরকে সিলেট ওমেইক হাসপাতাল সিলেটে ভর্তি করা হয়ছে বলে জানিয়েছেন জালালিয়া ইস্পোটিং ক্লাবের সদস্য জুবের আহমেদ,তিনি আরো বলেন খেলা শেষ হয়ে যাওয়া পর রিফার্সের সাথে মাটে দায়িত্ব রত এক সদস্য জালালিয়া ইস্পোটিং ক্লাবের সদস্যদের অকাথ্য ভাষায় গালা গালি করলে জালালিয়া ইস্পোটিং ক্লাব ফালজুর কানাইঘাট এর সদস্যরা কারণ জানতে চাইলে সংঘর্ষে রূপ নেয়।
সংঘর্ষটি প্রায় আধঘন্টা চললে উভয় পক্ষের একাধিক আহত হন। তবে আহতদের মধ্যে কানাইঘাটের সংখ্যা বেশি বলে জানা যায়।
আরো জানা যায়,ওমেইক হাসপাতালে ভর্তি হওয়া গুরুত্বর আশংকাজনক চারজনই কানাইঘাট থানার বাসিন্দা। স্হানিয় জনপ্রতিনিধি ও উপস্হিত লোকজনের সহায়তা উভয় পক্ষকে সরিয়ে দেন।
কিন্তু এ নিয়ে দু থানার মধ্যে এখনো টানটান উত্তেজনা বিরাজ করছে বলে জানিয়েছন, মুখিগন্জ বাজারের প্রবিণ ব্যবসায়ী ও বাজার কমিটির সদস্য বিশিষ্ট সমাজ সেবি বিকাশ চন্দ্র দাস।
৯নং রাজাগঞ্জ ইউপির চেয়ারম্যান ফখরুল ইসলাম বলেন,দাওয়ত নিয়ে আমাদের উপর হামলা এটা দুঃখ জনক,আমি এর তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। শফিকুর রহমান বলেন,দাওয়াত দিয়ে নদীর পার করে নিয়ে আমাদের উপর হামলা করাহয়।
তিনি আরো বলেন, এবংআমাদের লোকজনকে নদী পথে আসতে এখনো বাঁধা দেওয়া হচ্ছে।
এ ব্যাপারে খেলা কমিটির সাথে জন্য বার বার ফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে তারা ফোন রিসিভ করেন নি।
আজকের স্বদেশ/জুয়েল
Leave a Reply